আওয়ামী লীগ নেতা মনিরুল হক চৌধুরী তার থেইসহক পেইডে লিখেছেন,আইন এডভাইদার আসিফ নজরুলের বাটপারি/ধোঁকাবাজির হুংকার শুধু মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য।
ভন্ড আসিফ বলেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত আনতে আসিসিতে যাবে, ভারতকেও চিঠি দেবে তাকে ফেরত পাঠাতে, কিন্তু আসিফ কি জানে আইসিসিতে গেলে পুরো রায়ই বাতিল হয়ে যাবে?
কারন অন্য দেশ থেকে আসামি ফিরিয়ে আনা আইসিসি'র এখতিয়ারে পড়েনা এবং ভারত আইসিসি”র সদস্য রাষ্ট্রও নয়। আর আইসিসি'র এখতিয়ারে পড়েনা এইজন্য যে, এই বিচার আইসিসি করেনি।
আইসিসির কাছে আবেদন করলে তারা এই বিচারের রায় কিভাবে ও কি কি তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে হয়েছে তা খতিয়ে দেখতে চাইবে এবং তখনই প্রমান হবে এটা একটা ভুয়া বিচার, কোনো গ্রহনযোগ্য প্রমান নাই সব ভুয়া ও অনুমান নির্ভর।
তখন খুব স্বাভাবিকভাবেই রায় বাতিল হয়ে যাবে!
দেখবেন এই মিথ্যুক আসিফ নজরুল এবিষয়ে আইসিসি নিয়ে আর কথা বলবেনা।
আর ভারতকে বন্দী বিনিময় চুক্তির অধীনে চিঠি দেয়ার কথা বলেছে, বন্দী বিনিময় চু্ক্তির কাজ হচ্ছে ভারতের কোনো অপরাধী বা বাংলাদেশের কোনো অপরাধী এই দুই দেশে গ্রেফতার হলে তাকে এই চুক্তির আওতায় হস্তান্তর করবে। কিন্তু তার মাথায় এটা আসেনি যে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে বন্দী নন তিনি ভারত সরকারের রাষ্ট্রীয় বিশেষ মর্যাদাপুর্ন অতিথি যা রাষ্ট্র বা সরকার প্রধানরাই পায়।
নদী শাসন আইন নিয়ে পড়াশোনা করে ফৌজদারি ও অন্যান্য প্রচলিত আইন নিয়ে গত ১৫ মাসে যত কথা এই নির্লজ্জ আসিফ নজরুল বলেছে তা সবই ভুল এমনকি আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থেকে বেআইনী কাজ ও কথা বলেই চলেছেন এই ভন্ডটা!
ভাবতেও অবাক লাগে এধরণের নিম্নমানের এবং অযোগ্য ব্যাক্তি কিভাবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো মর্যাদাপুর্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষকতা করে!!!