গাজায় ইসরায়েলের যুদ্ধ রেখে গেছে ধ্বংসের স্থিরচিত্র, এই যুদ্ধের কারণে দুই মিলিয়নেরও বেশি ফিলিস্তিনি স্বাভাবিক জীবনযাত্রা মারাত্মকভাবে ব্যাহত হয়েছে।

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হওয়ার পর থেকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে চালানো ইসরায়েলি হামলায় কমপক্ষে ৩০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

ইসরায়েলের বিমান ও স্থল হামলা অব্যাহত থাকায় গাজায় বসবাসরত ২৩ লাখের বেশি ফিলিস্তিনির অবস্থা এখনো ভয়াবহ। এখনো গাজা উপত্যকা অবরুদ্ধ করে রেখেছে ইসরায়েলি বাহিনী।

রাফাহতে দান করা খাবারের জন্য লাইনে দাঁড়িয়েছেন ফিলিস্তিনিরা। ( ১৬ ফেব্রুয়ারি, শুক্রবার ২০২৪৷ আন্তর্জাতিক সাহায্য সংস্থাগুলো বলছে, গাজার অধিবাসীরা খাদ্য, ওষুধ এবং অন্যান্য মৌলিক সরবরাহের ঘাটতিতে ভুগছে৷

২০২৪ সালের ২২ মার্চ গাজা উপত্যকার রাফাতে ইসরায়েলি বিমান হামলায় বিধ্বস্ত একটি মসজিদের ধ্বংসাবশেষের কাছে মুসলিম পবিত্র রমজান মাসের জুমার নামাজ আদায় করছেন।

ইসরায়েলি হামলার পর ক্ষতিগ্রস্ত জিনিসপত্র দেখলেছেন ফিলিস্তিনিরা। ১৪ অক্টোবর ২০২৪ইসরায়েলি হামলার পর ক্ষতিগ্রস্ত জিনিসপত্র দেখলেছেন ফিলিস্তিনিরা। ১৪ অক্টোবর ২০২৪।

দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে ইসরায়েলি বিমান ও স্থল হামলার পর ধংস্তূপের পাড়ি দিচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা। ৮ এপ্রিল ২০২৪।

২০২৪ সালের ২৮ মে ইসরায়েলি হামলার সময় রাফা ছেড়ে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনিরা।

গাজার সর্বশেষ কার্যকরী একটি ডিস্যালিনেশন প্ল্যান্ট (বিশেষ উপায়ে পানি পরিচ্ছন্ন করার যন্ত্র) থেকে পানির পাত্র ভরছেন ফিলিস্তিনিরা। একটির কাছে জলের জগগুলি পূরণ করছে। ইসয়েলের লাগাতার হামলার ফলে গাজার পরিচ্ছন্নতা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়েছে গেছে। ফলে বসবাসের তাবুগুলোর কাছেও আবর্জনার স্তূপ জমেছে।

দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসে ইসরায়েলি বোমা হামলার পর ধোঁয়া উঠছে। ২০২৪ সালের ২২ জুলাই।

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি বোমা হামলায় নিহত এক আত্মীয়ের জন্য শোক প্রকাশ করছেন এক ফিলিস্তিনিরা। ২২ আগস্ট, ২০২৪।

ইসরায়েলি হামলায় গাজার দিয়ার বালাহ হাসপাতালে এক শিশুর চিকিৎসা করা হচ্ছে। ৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪। পরিকল্পিতভাবে গাজার স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে ধ্বংস করেছে গাজা। অবশিষ্ট হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসার জন্য সবসময় রোগীদের উপচে পড়া ভিড় লেগে থাকে।