
মানিকগঞ্জ জেলার, ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ বাহাউদ্দীন তার ক্ষমতা কে পুঁজি করে, পূর্বথেকে মোট ৩৩ জন সাংবাদিকের বিরুদ্ধে মামলা করে।
আওয়ামী লীগের সময় থেকে শুরু করে সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেকের ক্ষমতা কে পূঁজি করে বিভিন্ন সময় সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে আসছিলেন ডাঃ মোঃ বাহাউদ্দীন। অবশেষে গত ১১- ১১-২৫ ইং, বাংলাদেশ প্রেসক্লাবে মানিকগঞ্জ জেলা শাখার ৯ জন প্রতিভাবান, সত্য বাদি,প্রতিবাদি, এবং দুর্নীতি মুক্ত একটা আর্দশ নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের উপর মিথ্যা চুরি মামলা দেওয়া হয়।
তিনি যখন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চিকিৎসক হিসেবে ছিলেন, তখন কার সময় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রালয়ের, এক ছোট সহকারী হিসাব রক্ষাকারি বিরুদ্ধে মামলা দেয় পরে তা মিমাংসা হলেও। যে দুই সাংবাদিক ঐ নিউজ সংগ্রহ করতে যায়,” তার বিরুদ্ধে চুরি মামলা দেয় “! তাদের সবাই টিভি চ্যানেল ঢাকার প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করে। পরে মানিকগঞ্জ জেলার সাবেক স্বাস্থ্য মন্ত্রী জাহিদ মালেকের দ্বারায়, ফরিদপুর ও নারায়ণগঞ্জ, জেলা হাসপাতালের প্রথম পরিদর্শক দায়িত্ব পালন করতে থাকে। এসময় নারায়ণগঞ্জ জেলে শহরের হাসপাতালে কিছু দুর্নীতি করতে শুরু করলে সেখান কার কিছু সাংবাদিক বিষয় টা বুঝতে গিয়ে চাঁদাবাজির মামলায় অভিযুক্ত হয়, সেই সময় নারায়ণগঞ্জ ও ফরিদপুর জেলা সাংবাদিক নিয়ে মোট ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়, মামলা নম্বর ২৭৬/৩৫ উভয় মামলা এক ছিল। এছাড়াও ক্ষমতার বলে বিভিন্ন সময় সাংবাদিকদের হয়রানি শিকার করতো ডাঃ মোঃ বাহাউদ্দীন।
২০২২ সালে ডাঃ মোঃ বাহাউদ্দীন মানিকগঞ্জ জেলার সদর হাসপাতালে তত্বাবধায়কের দ্বায়িত্ব নিয়ে আসে।
তার পর থেকে জেলা আওয়ামী লীগের নেতা কর্মী নিজের করে দুর্নীতি করা শুরু করে। কোন সাংবাদিক তার বিরুদ্ধে নিউজ করলে মামলা দেওয়া হতো এই জানা থাকার কারণে সব সাংবাদিক তার বিরুদ্ধে নিউজ করা বন্ধ করে দিলো। গত ১০-১১-২৫ ইং তারিখে সাংবাদিক নিউজ করতে গেলে সুকৌশলে তার ব্যাগ দিয়ে মিথ্যা চুরি মামলা দেয়। সে মিডিয়ার সামনে বার বার বলছে আমি সব কিছু ফিরে পেয়েছি, সব টিক আছে, তাহলে সে মামলা দিলো কেন, কারণ তার বিরুদ্ধে কেউ কথা বলুক সে চায় না। সেই মানিকগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালটি দুর্নীতির আতুর ঘড় তৈরি করছে বা করতে চায়। জনগন সত্য ও ন্যায় বিচারক তার বিচার কি হবে,আর যে সব সাংবাদিকদের মিথ্যা মামলা দিয়েছে তাদের কি করবে।
নারায়ণগঞ্জ ও ফরিদপুর দুই ঘটনার লিখতো দেওয়া হয় বাংলাদেশ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রালয়, কিন্তু তা গ্রহণ হয় নাই।
© ২০২০-২০২৫ তরঙ্গ টিভি, সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।